উনি হচ্ছেন, কুলাউড়ার কানিহাটি গ্রামের সন্তান, বিশিষ্ট জিনবিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষি বিষয়ে উচ্চশিক্ষা শেষে চাকরি নিয়ে চলে যান অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার জাতীয় গবেষণা সংস্থার প্রধান ধানবিজ্ঞানী হিসেবে ২০ বছর ধানের জিন নিয়ে গবেষণা করেছেন।
এক পর্যায়ে তার মনে হল, দেশের মানুষের জন্যও এবার কিছু করা দরকার। ফিরে এলেন কানিহাটিতে। গড়ে তুললেন কৃষি খামার। শুরুতে তিনি উদ্ভাবন করেন ডায়াবেটিস প্রতিরোধক রঙিন ভুট্টা ও লাল রঙের চাল।
একই গাছ থেকে পাঁচবার ধান বেরিয়ে আসে বলে তিনি এই ধানের নামকরণ করেছেন ‘পঞ্চব্রীহি’। বলাবাহুল্য, ‘ষষ্ঠব্রীহি’ উদ্ভাবনের জন্যও এই প্রৌঢ় উদ্ভাবক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
চাষের কৌশলটি ছড়িয়ে দিলে বাংলাদেশ আগামী ৫০ বছরের জন্য তার সমগ্র জনসংখ্যার জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে।
ড. আবেদ চৌধুরীর মত সোনার মানুষের হাত ধরেই বাংলার কৃষকের গোলা আবার ভরে উঠুক সোনারঙা ধানে, এটাই চাওয়া। ![❤️](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t6c/1/16/2764.png)
![❤️](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t6c/1/16/2764.png)